১৯৭১ সালের বিভিন্ন সময়ে গোলাম আজমের মুখনিসৃত অমর বাণী সমগ্র :


'পাকিস্তান যদি না থাকে তাহলে জামাত কর্মীদের
দুনিয়ায় বেঁচে থেকে লাভ নেই।'
-দৈনিক সংগ্রাম, ২৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭১

'কালেমার ঝান্ডা উঁচু রাখার জন্য রাজাকারদের কাজ
করে যেতে হবে।'
-দৈনিক সংগ্রাম, ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১

'দুষ্কৃতিকারীদের ধ্বংস করার কাজে পূর্ব
পাকিস্তানের জনগন
সশস্ত্র বাহিনীকে পূর্ণ সহযোগিতা করছে।'
-দৈনিক সংগ্রাম, ১৭ আগস্ট ১৯৭১

'পূর্ব পাকিস্তানের প্রতিটি মুসলমান নিজ নিজ
এলাকার দুষ্কৃতিকারীদের তন্নতন্ন করে তালাশ
করে নির্মূল করবে।'
-দৈনিক সংগ্রাম, ১২ আগস্ট ১৯৭১

'দুষ্কৃতিকারীদের মোকাবেলা করার
উদ্দেশ্যে দেশের
আদর্শএবং সংহতিতে বিশ্বাসী লোকদ
হাতে অস্ত্র সরবরাহ করার জন্য আবেদন করেছি।'
-দৈনিক সংগ্রাম, ২৯ আগস্ট ১৯৭১

'তথাকথিত বাংলাদেশের আন্দোলনের
ভূয়া শ্লোগানে কান না দিয়ে পাকিস্তানকেনতুন
ভাবে গড়ে তোলার আহ্বান জানাচ্ছি।
অক্টোবর বায়তুল মোকাররমের সভায়।
-দৈনিক পাকিস্তান, ১৭ অক্টোবর ১৯৭১

'কোনো ভালো মুসলমানই তথাকথিত বাংলাদেশের
আন্দোলনের সমর্থক হতে পারে না। রাজাকাররা খুব
ভালো কাজ করছে।'
-দৈনিক সংগ্রাম, ২ অক্টোবর ১৯৭১

'বর্তমান মুহূর্তে আক্রমনাত্মক ভূমিকা গ্রহণ
করাই হবে দেশের জন্য আত্মরক্ষার সর্বোত্তম
ব্যবস্থা।'
-(দৈনিক সংগ্রাম, ২৪ নভেম্বর ১৯৭১

'পূর্ব পাকিস্তানের জামাতে ইসলামের
কর্মীরা বেশিরভাগ রাজাকার, আলবদর, আলশামস
বাহিনী গঠন করে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে যুদ্ধ
করছে এবং প্রান দিচ্ছে। এখানে জামাতের অবদানই
বেশি। সুতরাং পূর্ব পাকিস্তান থেকে প্রেসিডেন্ট
বা প্রধানমন্ত্রী হলে জামায়াত থেকেই
হতে হবে।' (বাংলাদেশ ছাত্র আন্দোলনের ইতিহাস,
চতুর্থ খন্ড, মুক্তিযুদ্ধ পর্ব।
'১৯৭৩ সাল থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত গোলাম আজম
সব মিলিয়ে ৭ বার সৌদি বাদশার সাথে দেখা করেন।
প্রতিটি বৈঠকেই
তিনি সৌদি বাদশাকে বাংলাদেশকে স্বিকৃতি ও কোন
প্রকার আর্থিক এবং বৈষয়িক সাহায্য
সহযোগিতা না করার জন্য মুসলিম
দেশগুলোকে প্ররোচিত করার আপ্রান
চেষ্টা করেন।'
-ভোরের কাগজ, ১১মার্চ ১৯৯২
...................................................

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন