অন্য সময়ের চেয়ে গরমকালে মশার উৎপাত একটু বেশিই। যন্ত্রণা থেকে বাঁচতে মানুষ নানা
পদ্ধতির আশ্রয় নেয়। কেউ মশারি টানায়, আবার কেউ হয়তো কয়েল, স্প্রে কিংবা অন্য
কোনো প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
কয়েল, স্প্রে বা অন্য রাসায়নিক পদার্থের সাহায্যে মশা হয়তো তাড়ানো যায়, তবে এর
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও আছে। নিয়ে আসতে পারে নানা অসুস্থতা। তবে যদি প্রাকৃতিক উপায়ে
কোনো প্রতিকার পাওয়া যায় তবে মন্দ কী!
হ্যা, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন পদ্ধতিতে মশা তাড়াতে ব্যবহার করতে পারেন লেবু ও লবঙ্গ।
পদ্ধতি :
যেখানে মশার উৎপাত বেশি, যেমন দরজার আড়াল, খাটের নিচ, জানালার পাশ; সেখানে
লেবু টুকরা করে তার মধ্যে কয়েকটি লবঙ্গ রেখে দিন। এতে করে লবঙ্গের ঝাঁজে দূর হবে
ঘরের মশা।
...................................................................................................................
পদ্ধতির আশ্রয় নেয়। কেউ মশারি টানায়, আবার কেউ হয়তো কয়েল, স্প্রে কিংবা অন্য
কোনো প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
কয়েল, স্প্রে বা অন্য রাসায়নিক পদার্থের সাহায্যে মশা হয়তো তাড়ানো যায়, তবে এর
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও আছে। নিয়ে আসতে পারে নানা অসুস্থতা। তবে যদি প্রাকৃতিক উপায়ে
কোনো প্রতিকার পাওয়া যায় তবে মন্দ কী!
হ্যা, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন পদ্ধতিতে মশা তাড়াতে ব্যবহার করতে পারেন লেবু ও লবঙ্গ।
পদ্ধতি :
যেখানে মশার উৎপাত বেশি, যেমন দরজার আড়াল, খাটের নিচ, জানালার পাশ; সেখানে
লেবু টুকরা করে তার মধ্যে কয়েকটি লবঙ্গ রেখে দিন। এতে করে লবঙ্গের ঝাঁজে দূর হবে
ঘরের মশা।
...................................................................................................................
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন