ইতিহাসের সবচেয়ে বিখ্যাত পেইন্টিংস !

ছবির নাম মোনালিসা আর্টিস্ট লিওনার্দো দা ভিঞ্চি ( Leonardo da vinci ) ছবিটি বর্তমানে প্যারিসের ল্যুভর মিউজিয়ামে রাখা আছে


ছবির নাম দি লাস্ট সাপার (The Last Supper) আর্টিস্টের নাম লিওনার্দো দা ভিঞ্চি ১৫ শতকের এই ম্যুরাল পেইন্টিং অবশ্য ড্যান ব্রাউনের উপন্যাসের কারণে সবারই খুব পরিচিত

 
 ছবির নাম হ্যাম্বলটোনিয়ান (Hambletonian) জর্জ স্টাবস (George Stubbs) নামের এই ইংলিশ পেইন্টার ঘোড়ার ছবি আঁকার জন্য বিখ্যাত আপাতদৃষ্টিতে খুব সাধারন মনে হলেও মালিকের প্রতি দুই পায়ে দাড়িয়ে থাকা ঘোড়ার enthusiasm সহ আরও কিছু বিষয় ছবিতে প্রাধান্য পেয়েছে


ছবির নাম ক্যাফে টেরিস ট নাইট (Café Terrace at Night ) আর্টিস্ট ভিনসেন্ট ভ্যান গগ ১৮৮৭ সালে তেলরঙে আঁকা ভ্যান গগের এই আরেকটি মাস্টারপিস এখন রয়েছে নেদারল্যান্ডের ক্রোলার মুলার মিউজিয়ামে

 
ছবির নাম দা কিস (the kiss) . আর্টিস্ট গুস্তাভ ক্লিমট ( gustav klimt ) ১৯০৭ সালে আঁকা ক্লিমটের এই ছবিটাই তার সবচেয়ে বিখ্যাত ছবি ছবিটি বর্তমানে ভিয়েনার বেলভেদর মিউজিয়ামে আছে । 


ছবির নাম কর্নার অফ দা গার্ডেন অ্যাট মন্টগেরন (Corner of the Garden at Montgeron) আর্টিস্টের নাম ক্লদ মনে (claude monet) ফ্রেঞ্চ ইমপ্রেশনিস্ট পেইন্টিং এর জনক ক্লদ মনের ১৮৭৭ সালে আঁকা এই ছবিতে প্রকৃতির রং ও আলোর মিশ্রণের অভূতপূর্ব ব্যবহার ছবিটিকে এত জনপ্রিয় করেছে  

 ছবির নাম ফ্রম দা লেক (from the lake) আর্টিস্ট জর্জিয়া ও কিফ (goergia o keeffe) বিংশ শতাব্দীর শুরুতে নিউইয়র্কে থাকাকালীন লেক জর্জের কোমল স্রোতের শৈল্পিক প্রকাশ

 
 ছবির নাম গার্ল উইথ এ পার্ল ইয়াররিং (Girl with a pearl earring) আর্টিস্টের নাম জোহান ভারমিয়ার ( johannes vermeer) ডাচ এই মাস্টারপিসকে অনেকসময় বলা হয় মোনালিসা অফ দা নর্থ অথবা ডাচ মোনালিসা ছবিটি বর্তমানে নেদারল্যান্ডের হেগে মরিটশুজ গ্যালারীতে রাখা আছে


ছবির নাম লাঞ্চ অফ দা বোটিং পার্টি ( luncheon of the boating party)  আর্টিস্ট হলেন পিয়েরে অগাস্ট রেনো ( pierre auguste renoir) ছবিটি উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে ফ্রান্সের উচ্চমধ্যবিত্ত শ্রেণীর বিনোদনময় জীবনের প্রতিচ্ছবি ছবিটি বর্তমানে ওয়াশিংটনের দা ফিলিপস কালেকশনে রাখা আছে

ছবির নাম দা ড্রিম (the Dream) আর্টিস্ট পাবলো পিকাসো (pablo picasso) ১৯৩২ সালে তেলরঙে আঁকা এই ছবিটা অবশ্য ইরোটিক ছবি হিসেবেই আলোচিত যাদের চোখ এড়িয়ে গিয়েছে তারা নারীর মুখের উর্ধ্বাংশ খেয়াল করুন উত্তেজিত পুরুষ জননাঙ্গের মতই কি লাগে না!


 এই ছবিটা অনেকেরই চেনার কথা সালভাদর দালির কথা উঠলেই এই ছবিটা প্রসঙ্গে চলে আসে ছবির নাম দা পারসিসটেন্স অফ মেমোরী (The Persistence of Memory) গলে যাওয়া পকেট ওয়াচের এই সারিয়েলিস্ট ছবিটা অনেকের মতে আইনস্টাইনের থিওরি অফ রিলেটিভিটি থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আঁকা ছবিটি আছে নিউইয়র্কের মিউজিয়াম অফ মডার্ন আর্টে

 
 ছবির নাম দা স্ক্রিম (the scream) নরওয়ের এডভার্ড মাঞ্চের ( edvard munch) আঁকা এই ছবিটা ২০০৪ সালে নরওয়ের মাঞ্চ মিউজিয়াম থেকে চুরি হয়ে গিয়েছিল পরে ২০০৬ সালে ছবিটা পুনরুদ্ধার করা হয় এবং ২০০৮ থেকে পুনরায় প্রদর্শনীর জন্য উন্মুক্ত করা হয়

 
ছবিটির নাম নম্বর ৫,১৯৪৮ (No.5 ,1948) ছবির আর্টিস্ট জ্যাকসন পোলক (Jackson pollock) পোলক একজন আমেরিকান পেইন্টার যিনি অ্যাবস্ট্রাক্ট এক্সপ্রেশনিস্ট মুভমেন্টের জন্য বিখ্যাত ছবিটা দেখে যদিও সাধারন দর্শক কিছুই বুঝতে পারে না তথাপি এটাই বর্তমানে সবচেয়ে বেশী দামে বিক্রিত পেইন্টিংস


 ছবির নাম ক্রাইস্ট ইন দা স্টর্ম অন দা লেক অফ গ্যালিলি (Christ in the storm on the lake of Galilee) . ছবির আর্টিস্ট রেমব্র্যান্ট ভ্যান রেইন (Rembrandt van rijn) তাকে ধরা হয় ডাচ ইতিহাসের এবং ইউরোপীয়ান আর্ট হিস্ট্রির অন্যতম সেরা পেইন্টার ১৬৩৩ সালে আঁকা রেমব্র্যান্ট এর এই মাস্টারপিস ১৯৯০ সালে ইসাবেলা স্টুয়ার্ট মিউজিয়াম থেকে চুরি হয়ে যায় যা কিনা আজও পাওয়া যায় নি


 ছবির নাম সানফ্লাওয়ারস (sunflowers) আর্টিস্ট ভিনসেন্ট ভ্যান গগ আপাতদৃষ্টিতে সাধারণ ১২টা সূর্যমুখী ফুলের এই ছবিটা কিন্তু অনেক জনপ্রিয়


ছবির নাম স্টারি নাইট ( starry night) আর্টিস্ট ভিনসেন্ট ভ্যান গগ ( vincent van gogh) ডাচ পোস্ট-ইমপ্রেশনিস্ট আর্টিস্টের এই ছবিটি শোভাবর্ধন করছে নিউ ইয়র্কের মিউজিয়াম অফ মডার্ন আর্টেছবিটিকে অনেক শিল্পবোদ্ধা  ম্যাগনাম ওপাস বলে আখ্যায়িত করে থাকেন নেটে সার্চ করলে একটু কনফিউজড হয়ে যাবেন তাই আগেই বলে রাখি ভ্যান গগের স্টারি নাইট এবং স্টারি নাইট ওভার দা রোন (starry night over the rhone) দুইটি ভিন্ন ছবি

 
ছবির নাম লা ম্যলিন দে লা গ্যালেত (Le Moulin de la Galette) আর্টিস্ট অগাস্ট রেনো ছবিতে প্যারিসিয়ানদের টিপিক্যাল রবিবার চিত্রায়িত হয়েছে ১৮৭৬ সালে আঁকা এই ছবিটি আছে প্যারিসের মুজেই দি অরসে তো

পাবলো পিকাসোর গারসো আ লা পাইপ (garcon a la pipe/ boy with a pipe) ছবিটা ২০০৪ সালে ১০৪ মিলিয়ন ডলারে  টাকায় বিক্রি হয় ।  

(নেট থেকে নেয়া)

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন