টিকটিকি সাধারনত সাড়ে সাত থেকে পনের সেন্টিমিটার (তিন থেকে ছয় ইঞ্চি) লম্বা হয়। এটির জীবনকাল প্রায় পাঁচ বছর। টিকটিকির কপাল অবতল এবং এর কানের খোলা অংশ ছোটো ও গোলাকার। এতি গায়ের
রঙ ধূষর, অতি হালকা গোলাপী অথবা বাদামী হতে পারে এবং দেহে ডোরাকাটা দাগ থাকে। টিকটিকির লেজ বাহিরের দিকে চিঁকন হয়ে গেছে এবং এটি অত্যান্ত অন্নুনত, যা অল্প আঘাতে খসে পড়ে। টিকটিকি অতি মসৃন দেয়ালে চলা ফেরা করতে পারে, কারন এটি যখন পা ফেলে তখন পায়ের নিচে বায়ু শূন্য হয়ে যায় এর পায়ের গঠনের জন্য। ফলে পা দেয়ালে আঁটকে থাকে এবং এই আঁটকে থাকার উপর শরীরের ভর দিয়ে টিকটিকি অনায়াসে চলাফেরা করে। টিকটিকির রক্ত সাদা।
রঙ ধূষর, অতি হালকা গোলাপী অথবা বাদামী হতে পারে এবং দেহে ডোরাকাটা দাগ থাকে। টিকটিকির লেজ বাহিরের দিকে চিঁকন হয়ে গেছে এবং এটি অত্যান্ত অন্নুনত, যা অল্প আঘাতে খসে পড়ে। টিকটিকি অতি মসৃন দেয়ালে চলা ফেরা করতে পারে, কারন এটি যখন পা ফেলে তখন পায়ের নিচে বায়ু শূন্য হয়ে যায় এর পায়ের গঠনের জন্য। ফলে পা দেয়ালে আঁটকে থাকে এবং এই আঁটকে থাকার উপর শরীরের ভর দিয়ে টিকটিকি অনায়াসে চলাফেরা করে। টিকটিকির রক্ত সাদা।
টিকটিকির ডাক :
টিকটিকি আসলে ডাকে কোন সময়? বিষয়টা, অনেকটা ব্যাঙ-এর কাহীনীর সাথে মিল আছে। মেয়ে ব্যাঙ বর্ষাকালে প্রজনন তথা বংশ বৃদ্বি করার জন্য ‘বিশেষ ডাক’ দিয়ে ছেলে বাঙ-কে আকৃষ্ট করে। টিকটিকি ঠিক একই কাজ করে। আমরা একটু খেয়াল করলে দেখবো টিকটিকি যখন ডাকে তখন দুইটা টিকটিকি এক সাথে থাকে বা কাছাকাছি থাকে। কখনও একা একটা টিকটিকি ডাক দেয় না, টিকটিকি ডাক দেওয়ার সময়ের আগে বা পরে লেজ প্রচন্ড আকারে লেজ নাড়াতে থাকে। সম্ভবত উত্তেজনা থেকে এমন হয়।
টিকটিকি বৈজ্ঞানিক
শ্রেণীবিন্যাস
|
|
জগৎ/রাজ্য:
|
প্রাণী জগৎ
|
পর্ব:
|
কর্ডাটা
|
শ্রেণী:
|
|
বর্গ:
|
|
পরিবার:
|
|
গণ:
|
Hemidactylus
Oken, 1817 |
.........
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন